ওয়ালটন কোম্পানি | ওয়ালটন মোবাইল | ওয়ালটন গ্রুপ| Walton Company - Walton Mobile -Walton Group

 ওয়ালটন গ্রুপ | ওয়াল্টন গ্রুপ

  • ওয়ালটন (ইংরেজি:WALTON) হচ্ছে একটি বাংলাদেশী ব্র্যান্ড; যার সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। এর মূল কারখানাটি গাজীপুর জেলার চন্দ্রাতে অবস্থিত। 
  • ওয়াল্টন গ্রুপ এর প্রায় সকল পণ্য ওয়াল্টন নামে নামে বাজারজাত করা হয়। ওয়াল্টন মটর্স, ওয়াল্টন মোবাইল ও ওয়াল্টন ইলেক্ট্রনিক্স হচ্ছে এই গ্রুপের অধীনস্থ তিনটি শাখা। ওয়ালটন ইলেক্ট্রনিক পণ্য, যানবাহন ও টেলিযোগাযোগের পণ্য গুলো উৎপাদন করে থাকে।

ওয়ালটন কোম্পানি লিমিটেড |ওয়াল্টন কোম্পানি লিমিটেড 

  • ধরন প্রাইভেট - কোম্পানি লিমিটেড।
  • প্রতিষ্ঠাকাল - ১৯৭৭।
  • প্রতিষ্ঠাতা - এস এম নজরুল ইসলাম। 
  • সদরদপ্তর - জীবন বীমা ভবন (৩য় তলা), ঢাকা, বাংলাদেশ।
  • প্রধান ব্যক্তি - এস এম নুরুল আলম রিজভী (চেয়ারম্যান)।
  • পণ্যসমূহ - কনজিউমার ইলেক্ট্রনিক্স, অটোমোবাইল, মোবাইল ফোন, হোম এপ্লায়েন্স।
  • কর্মীসংখ্যা - 25,০০০+
  • স্লোগান - আমাদের পণ্য।
  • ওয়েবসাইট - waltonbd.com

ওয়ালটন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ করদাতাদের মধ্যে একটি এবং দেশের অর্থনীতিতে এর শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে। 

ওয়ালটন বাংলাদেশের বৃহত্তম কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি। এটি বাংলাদেশে ফ্রিজের সবচেয়ে বড় প্রস্তুতকারক, যার বাজারে সর্বোচ্চ বাজার শেয়ার রয়েছে। এবং দেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান।

ইতিহাস | ওয়ালটন কোম্পানির ইতিহাস 

ওয়াল্টন গ্রুপ ১৯৭৭ সালে এস. এম নুরুল আলম রিজভির হাত ধরে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান স্বরূপ যাত্রা শুরু করে। তবে এর মূল প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন এস এম নজরুল ইসলাম। যিনি বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম নুরুল ইসলাম রিজভির পিতা। ১৯৭০-এর দশকে ওয়াল্টন ইস্পাত শিল্পে প্রবেশ করেছিল এবং ২০০০এর দশকে এসে ইলেক্ট্রনিক্স ও অটোমোবাইল ব্যবসায় প্রবেশ করে। যা বর্তমান বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অবদান ও ভুমিকা পালন করে থাকে। 

ওয়াল্টন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

এটি ওয়াল্টন গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। ২০০২সালে গাজীপুরের চন্দ্রায় এর ভবনের কাজ শুরু হয় এবং ২০০৬সালে কাজ শেষ হয়। এখানে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, মটর সাইকেল, এ.সি তৈরি করা হয়।

ওয়াল্টন মাইক্রো-টেক কর্পোরেশন

ওয়াল্টন মাইক্রো-টেক কর্পোরেশন ওয়াল্টন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রির পাশেই অবস্থিত। এখানে টিভি (এলসিডি, সিআরটি), হোম এপ্লায়েএন্স (ব্লেন্ডার, রাইস কুকার, ইন্ডাকশন কুকার, এয়ার ফ্রায়ার, রিচার্জেবল ফ্যান, হেয়ার ড্রায়ার, ডিভিডি প্লেয়ার ইত্যাদি), এলইডি লাইট, ব্যাটারি, ইলেক্ট্রিক মটর ইত্যাদি।

ওয়াল্টন মোবাইল|ওয়ালটন মোবাইল 

ওয়াল্টন মোবাইল হচ্ছে অন্যতম সর্বোচ্চ বিক্রিত পণ্য । বাংলাদেশে বিক্রি হয়েছে ওয়াল্টনের অ্যানড্রয়েড মোবাইল। বর্তমানে তরুণদের পছন্দ ওয়াল্টনের স্মার্টফোন ।

ওয়াল্টন মোটর সাইকেল | ওয়ালটন মোটর সাইকেল

ওয়াল্টন মোটর সাইকেল ওয়াল্টন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ কর্তৃক উৎপাদিত হয়। অন্যতম বিক্রিত মোটর সাইকেল বাংলাদেশে । এগুলো তৈরি করতে জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

ওয়াল্টন কোম্পানি ইতিহাস ও তথ্য 

  • বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদনের অন্যতম কোম্পানি ওয়ালটন। মোটরসাইকেল থেকে শুরু করে রেফ্রিজারেটর, ওয়ালটনের সকল পণ্যই এখন বাংলাদেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলে কম বেশি দেখা যায়৷ তার পাশাপাশি ওয়ালটনের আউটলেট পৌছে গেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তবে আপনি কি জানেন ওয়ালটন সর্বপ্রথম ইস্পাত শিল্পের মাধ্যমে তাদের যাত্রা শুরু করে। এই আর্টিকেলে ওয়ালটন কম্পানীর খুটিনাটি সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানো হবে সাথে থাকবে ওয়ালটনের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের ধারণা।
  • আমরা সবাই জানি যে ওয়ালটন এর সদর দপ্তর ঢাকা অবস্থিত। এবং এটির যে প্রধান কারখানা রয়েছে সেটি অবস্থিত চন্দ্রাতে৷ অর্থাৎ গাজীপুরের চন্দ্রাতে৷ ওয়ালটন মূলত বিভিন্ন ধরনের টেলিযোগাযোগ পণ্য থেকে শুরু করে যানবাহন, ইলেকট্রনিক্স পণ্য সবকিছুই উৎপাদন করে।
  • ওয়ালটনের রয়েছে তিনটি প্রধান শাখা৷ আর এই তিনটি হচ্ছে ওয়ালটন মোটর, ওয়ালটন মোবাইল এবং ওয়ালটন ইলেকট্রনিক্স।
  • আনুমানিক ২০০০ সালের দিকে ওয়ালটন তাদের ইলেকট্রনিক্স পণ্য বাজারে আনতে শুরু করে। তবে ওয়ালটন এর সূচনা হয়েছিল এসএম নজরুল এর হাত ধরে। তিনি ওয়ালটন এর প্রতিষ্ঠাতা৷ তবে বাণিজ্যিকভাবে ওয়ালটন দেশবাসীর কাছে পরাজিত হয়েছিল ১৯৭৭ সালে৷ সর্বপ্রথম ওয়ালটন কোম্পানিটিকে বাণিজ্যিকভাবে রূপ প্রদান করে নুরুল আলম রেজভী৷ যিনি কিনা এসএম নজরুল এর পুত্র।
  • বর্তমান সময় ওয়ালটনে মোট কর্মী সংখ্যা ২০ হাজারের কিছু বেশি ৷ এর মধ্যে অধিকাংশই প্রশিক্ষিত কর্মচারী৷ যারা ওয়ালটনের ফ্রিজ এবং মোটরসাইকেল তৈরি এবং তা বাজারজাত করণের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
  • চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক ওয়ালটন এর বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিষ্ঠান দ্বারা উৎপাদিত ইলেকট্রনিক্স পণ্য সমূহ।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড | ওয়ালটন হাইটেক 

এটা তাদের যাত্রা শুরু করেছিল ২০০৬ সালে৷ ২০০২ সালের দিকে ওয়ালটন ইলেকট্রনিক্স পণ্য বাজারজাত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে৷ এবং ২০০২ সালের দিকে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গড়ে তুলে। এটি একটি অঙ্গ সংগঠন । বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, মোটরসাইকেল উৎপাদনের কাজে নিয়োজিত । অঙ্গসংস্থান গাজীপুরের চন্দ্রা থেকে গড়ে তোলা হয় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

ওয়ালটন মাইক্রো টেক কর্পোরেশন |ওয়াল্টন মাইক্র টেক 

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ওয়ালটন মাইক্রোটেক কর্পোরেশন এই দুইটির দপ্তর প্রায় পাশাপাশি অবস্থিত। অর্থাৎ এটি ও গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত । গৃহিণীরা তাদের পছন্দের যেসকল হোম এপ্লায়েন্স স্কুলে ব্যবহার করেন সেগুলো সব কিছুই তৈরি হয় ওয়ালটন মাইক্রোটেক কর্পোরেশনে। এছাড়াও এখানে তৈরি করা হয় টিভি ইলেকট্রনিক মোটর, রিচার্জেবল ব্যাটারি, এলইডি লাইট ইত্যাদি!

ওয়ালটন মোবাইল |ওয়াল্টন মোবাইল 

বর্তমান সময়ে ওয়ালটন মোবাইল গুলো বেশ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে। অন্য যে সকল বিদেশি কোম্পানিগুলো রয়েছে তার সাথে ওয়ালটনের মোবাইল গুলো সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে, তরুণদের কাছে দেশি পণ্যের কদর টা একটু বেশি!

ওয়ালটনের ল্যাপটপ | ওয়ালটন ল্যাবটবের দাম

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত কতকগুলি আইসিটি যন্ত্রাংশ রয়েছে। তার মধ্যে ল্যাপটপ অন্যতম৷ এবং সাম্প্রতিক সময়ে ওয়ালটন ল্যাপটপ ইন্টেল ও মাইক্রোসফট এর সাথে তারা একটি চুক্তিবদ্ধ এবং তিনটি কোম্পানি যৌথ উদ্যোগে তাদের কাজ শুরু করেছে।

সত্তিকারের কথা বলতে কিছু বছর আগেও দেশি পণ্য হিসেবে ওয়ালটনের কদর খুব কম ছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে তাদের আধুনিক প্রযুক্তি এবং মানসম্পন্ন পণ্য বাজারে আসার ফলে বিদেশী পণ্যের চেয়ে এর চাহিদা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে হোম এপ্লায়েন্স এর জিনিস গুলো, যেমন: ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর।

আশা করা যায় অদূর ভবিষ্যতে দেশি পণ্য হিসেবে ওয়ালটনের চাহিদা আরো বাড়বে । এবং তার পাশাপাশি বিশ্ব মানের পণ্য তৈরিতে বাংলাদেশের নাম আরো উজ্জ্বল করবে৷

ওয়ালটন এসি কেনাকাটা ওয়াল্টন এসির দাম

বাংলাদেশী ইলেকট্রনিক্স নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন গ্রুপ দ্বারা উৎপাদিত পণ্য হচ্ছে ওয়ালটন এসি। বাংলাদেশের গ্রাহকদের চাহিদা ভিত্তিতে ওয়ালটন কোম্পানি উইন্ডো এসি, স্প্লিট এসি, ইনভার্টার এসি, এবং পোর্টেবল এসি সরবরাহ করে থাকে। দেশীয় পন্য সাশ্রয়ী দামে, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি, এবং নির্ভরযোগ্য কর্মক্ষমতার হওয়ায় বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে ওয়ালটন এসি খুবই জনপ্রিয়।

বাংলাদেশে ওয়ালটন এসির দাম কত |ওয়াল্টন এসির দাম কত টাকা

বাংলাদেশে ওয়ালটন এসির দাম ৩০,০০০ টাকা থেকে শুরু হয় যা এসির টন ক্যাপাসিটি, টেকনোলজি, ইনভার্টার বা নন-ইনভার্টার ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। তবে, ওয়ালটন ব্র্যান্ডের টার্বো কুলিং টেকনোলোজি, এয়ার পিউরিফিকেশন, ডিহিউমিডিফিকেশন সিস্টেম ইত্যাদি প্রযুক্তি যুক্ত এসির দাম ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু।

কেন ওয়ালটন এসি কিনব| ওয়ালটন এসি কিনব কেন

ওয়ালটন এসিতে বেশ কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য দিয়ে তৈরি যা বাংলাদেশে অন্যান্য ব্র্যান্ড থেকে আলাদা করে তুলেছে।

১। উদ্ভাবনী প্রযুক্তিঃ ওয়ালটন এসিতে রয়েছে টার্বো কুলিং, অটো-রিস্টার্ট, স্লিপ মোড, এয়ার পিউরিফিকেশন, এবং স্মার্ট কন্ট্রোলসহ উন্নত প্রযুক্তি।

২। বাজেট ফ্রেন্ডলিঃ ওয়ালটন এসির দাম বাজারের অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় অনেকটা কম। ফলে সীমিত বাজেটের মধ্যে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন ফিচার যুক্ত সেরা এয়ার কন্ডিশনার হবে ওয়ালটন এসি।

৩। পরিবেশ বান্ধব রেফ্রিজারেন্টঃ ওয়ালটন এসিতে আর৩২ রেফ্রিজারেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে যা পরিবেশ বান্ধব এবং অন্যান্য রেফ্রিজারেন্টের তুলনায় বেশ উন্নত।  

৪। ইনভার্টার প্রযুক্তিঃ প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে রুমের পরিবেশ শীতল করতে যথেষ্ট কার্যকর ওয়ালটন এসি। কারণ এই ব্র্যান্ডের এয়ার কন্ডিশনারে রয়েছে ইনভার্টার প্রযুক্তি যা পরিবেশ শীতল রাখার পাশাপাশি কম্প্রেসারের গতি সামঞ্জস্য করে শক্তি সঞ্চয় করতে পারে।

৫। টার্বো কুলিংঃ ওয়ালটন এসিতে রয়েছে টার্বো কুলিং ফিচার ফলে গরম দিনে দ্রুত এবং কার্যকরী শীতল পরিবেশ প্রদান করতে সহায়তা করবে।

৬। এয়ার ফিল্টারঃ অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টার, ডাস্ট ফিল্টার, এবং ডিহিউমিডিফাইং ফিল্টার রয়েছে ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশনারে। ফলে এসি ব্যবহারে মাধ্যমে রুমের বাতাসকে বিশুদ্ধ করার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাতাসের গুণগত মান উন্নত করতে সাহায্য করে।

৭। ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটিঃ ওয়ালটন ব্র্যান্ডের এসির বিভিন্ন মডেলের মধ্যে কিছু মডেলে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি যুক্ত রয়েছে। যা স্মার্টফোনে অ্যাপ ব্যবহার করে দূর থেকে এসি নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করবে।

৮। শক্তি দক্ষতাঃ ওয়ালটন এসি শক্তিশালী ও দক্ষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে ফলে বিদ্যুৎ খরচ কম হয় এবং ব্যবহার খরচ বাঁচাতে সাহায্য করে।

ওয়াল্টন সিলিং ফ্যান |ওয়ালটন সিলিং ফ্যান

  • ওয়াল্টন সিলিং ফ্যানের দাম , যুদি আপনি খুঁজে থাকেন । তাহলে এটি আপনার জন্য উপযুক্ত পোস্ট বর্তমান সময়ের । আসুন তাহলে দেখে নেই, বাংলাদেশে এখন , ওয়ালটন সিলিং ফ্যানের দাম কিছু তথ্য বিস্তারিত দিয়ে দিলাম । এগুলো এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সিলিং ফ্যান যা সব গুলোই ব্র্যান্ড ।
  • সিলিং ফ্যান অনেক ধরনের হয়ে থাকে । সেগুলি মধ্যে ৫ টি ব্লেড যুক্ত সিলিং ফ্যান এবং ৪টি ব্লেড সিলিং ফ্যান ও ৩ টি ব্লেড সিলিং ফ্যান । এমনকি আরও কম ব্লেড থাকতে পারে ৷ তবে বেশির ভাগই লোকেরা সাধারণত ৩ টি ব্লেড সিলিং ফ্যান ব্যবহার করে থাকে ।
  • আমাদের এই ওয়েবসাইট কে ফলো করুন এবং আরো তথ্য সংগ্রহ করুন। 
  • বাংলাদেশে এখন ফ্যানের ব্লেডের উপর নির্ভর করে । তাই ভিন্ন আকারের সিলিং ফ্যান রয়েছে যা মানুষ বাথরুম বা ব্রেকফাস্ট নুকস ও ইউটিলিটি রুম এবং ছোট বেড রুম । তবে মানুষের চাহিদা অনুযায়ী সিলিং ফ্যান ব্যবহার করে থাকে অথবা যার যে টুকু সাইজ প্রয়োজন সেই টুকু ব্যবহার করবেন।

ওয়ালটন সিলিং ফ্যান ২০২৪ – সাদা সিলভার|ওয়াল্টন সিলিং ফ্যান 

  1. Super enamel copper দ্বারা তৈরি ( 99.9% তামা )
  2. ফলকের আকার -1400 মিমি
  3. গতি -310±3% RPM
  4. পাওয়ার খরচ -70W
  5. এয়ার ডেলিভারি -250 m³/মিনিট।
  6. উচ্চ-বেগ বাতাসের জন্য অ্যারো-গতিশীলভাবে ডিজাইন করা ব্লেডটি
  7. কোন দাহ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয় না
  8. দীর্ঘস্থায়ী জন্য নির্ভুলতা সিল bearings
  9. সর্বনিম্ন শক্তি খরচ
  10. সাম্প্রতিক মূল্য: 2,560 টাকা

ওয়ালটন সিলিং ফ্যান ২০২৪- ইন্ডিগো

  1. Super enamel copper দ্বারা তৈরি (99.9% খাঁটি তামা)
  2. ফলকের আকার -1400 মিমি
  3. গতি -310±3% RPM
  4. পাওয়ার খরচ -70W
  5. এয়ার ডেলিভারি -250 m³/মিনিট।
  6. উচ্চ-বেগ বাতাসের জন্য অ্যারো-গতিশীলভাবে ডিজাইন করা ব্লেডটি
  7. কোন দাহ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয় না
  8. দীর্ঘস্থায়ী জন্য নির্ভুলতা সিল bearings
  9. সর্বনিম্ন শক্তি খরচ
  10. সাম্প্রতিক মূল্য: 2,750 টাকা
  11. READ MORE : গেমিং কিবোর্ড এর দাম কত । Gaming keyboard price in bd

ওয়াল্টন সিলিং ফ্যান ২০২৪ – অফ হোয়াইট| ওয়ালটন সিলিং ফ্যান ২০২৪

  1. Super enamel copper দ্বারা তৈরি (99.9% খাঁটি তামা)
  2. ফলকের আকার -1400 মিমি
  3. গতি -310±3% RPM
  4. পাওয়ার খরচ -70W
  5. এয়ার ডেলিভারি -250 m³/মিনিট।
  6. উচ্চ-বেগ বাতাসের জন্য অ্যারো-গতিশীলভাবে ডিজাইন করা ব্লেড
  7. কোন দাহ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয় না
  8. দীর্ঘস্থায়ী জন্য নির্ভুলতা সিল bearings
  9. সর্বনিম্ন শক্তি খরচ
  10. সাম্প্রতিক মূল্য: 2,900 টাকা।

ওয়ালটন কোম্পানির মালিক কে | ওয়ালটন কোম্পানির বর্তমান মালিক কে

এম নুরুল আলম রিজভীর হাত ধরে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান স্বরূপ যাত্রা শুরু করে ওয়ালটন গ্রুপ বা ওয়ালটন কোম্পানির লিমিটেড  (১৯৭৭) সালে।  তবে এর মূল প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন এস এম নজরুল ইসলাম। যিনি বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম নুরুল আলম রিজভির পিতা। প্রথমে তারা ওয়ালটন ইস্পাত শিল্পে প্রবেশ করেছিল (১৯৭০) এরপর ইলেক্ট্রনিক্স ও অটোমোবাইল ব্যবসায় প্রবেশ করে (২০০০) সালে।

নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। 
এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন । 
প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে। 
আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit