মনিটর কত প্রকার ও কি কি | কম্পিউটার মনিটর কি -মনিটর কাকে বলে |

  মনিটর কি 

মনিটর হলো একটি ডিসপ্লে ডিভাইস যা তথ্য এবং চিত্র প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার হয়। এটি প্রাথমিকভাবে কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের কাজ সম্পর্কিত তথ্য দেখার সুযোগ প্রদান করে।


মনিটর মূলত তিনটি মুখ্য অংশে বিভক্ত হয়:

১.  স্ক্রীন:  মনিটরের প্রধান অংশ হলো তার স্ক্রীন, যা তথ্য ও চিত্র প্রদর্শন করে। স্ক্রীন সাধারণত লাইকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে (LCD) বা লেড প্যানেল টেকনোলজিতে তৈরি হয়।

২. কেইস অথবা কেবিনেট:  এটি মনিটরের পেছনের অংশে প্লাস্টিক, মেটাল অথবা অন্যান্য ম্যাটেরিয়াল দ্বারা তৈরি হতে পারে, যা স্ক্রীনকে সংরক্ষণ করে এবং এটির উচ্চতা এবং প্রস্থতার জন্য স্থিতিশীলতা প্রদান করে।

৩.  বিভিন্ন ইনপুট ও আউটপুট পোর্ট : মনিটর সাধারণত কম্পিউটার সাথে সংযুক্ত করার জন্য বিভিন্ন ইনপুট পোর্ট সহজলভ্য থাকে, যেমন HDMI, DVI, VGA ইত্যাদি।




মনিটর একেবারে মনিটর উপাদানের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কাছে চিত্র, তথ্য এবং বিভিন্ন ধরণের সামগ্রিক প্রদর্শন প্রদান করে যা কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস থেকে পাঠানো হয়।

মনিটর কাকে বলে

একটি মনিটর হলো একটি উপাদান যা সম্পাদক, যন্ত্রাংশ, কম্পিউটার, অথবা অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের স্ক্রীন হিসেবে ব্যবহার হয়। এটি প্রায় সম্পাদকগুলির স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন কম্পিউটার মনিটর, টেলিভিশন, ফোন স্ক্রীন, ইলেক্ট্রনিক গেম ডিভাইস, এবং অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস। এটি তথ্য প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার হয় যেমন টেক্সট, ছবি, ভিডিও, ইউআরএল সংযোজন, ইত্যাদি। সাধারণত, একটি মনিটর কম্পিউটারের মূল উপাদান হিসেবে ব্যবহার হয়, যা সিস্টেমের তথ্য এবং সংক্ষিপ্ত কাজের প্রদর্শন করে।

মনিটরের বৈশিষ্ট্য 

একটি মনিটরের বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন হতে পারে, কিন্তু কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য হতে পারে যেমন:

১. স্ক্রীন সাইজ: মনিটরের প্রধান বৈশিষ্ট্যের মধ্যে হতে পারে স্ক্রীনের আকার বা সাইজ।

২. রেজোলিউশন: এটি স্ক্রীনে প্রদর্শিত ছবির মূল্যায়ন পরিস্থিতি নির্ধারণ করে।

৩. রিফ্রেশ রেট: মনিটর প্রতি সেকেন্ডে ছবি আপডেট করার প্রয়োজনীয় সময় নির্ধারণ করে।

৪. প্যানেল টাইপ: স্ক্রীনের বিভিন্ন প্রযুক্তি থাকতে পারে, উদাহরণস্বরূপ, LED, LCD, OLED, ইত্যাদি।

৫. সংযোগ সুবিধা: মনিটরে কতগুলি সংযোগ প্রযোজ্য সেটা অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, যেমন HDMI, VGA, DisplayPort, ইত্যাদি।

৬. বৃদ্ধি বৈশিষ্ট্য: কিছু মনিটর বিশেষ বৃদ্ধি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন হতে পারে যেমন, নীল রেড, গেমিং মোড, ইত্যাদি।

এই বৈশিষ্ট্যগুলি মনিটরের কাজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

 মনিটর কত প্রকার ও কি কি 

মনিটরে বিভিন্ন প্রকারের তৈরি ও বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। কিছু প্রধান প্রকার হলো:

১. CRT (Cathode Ray Tube): এটি প্রাচীন প্রযুক্তিতে ভিত্তি করে এবং বর্তমানে প্রায় বিপর্যয়ের প্রযুক্তি হিসাবে বিশ্বস্ত নয়।

২. LCD (Liquid Crystal Display): এটি বর্তমানে সবচেয়ে প্রযুক্তিগতভাবে ব্যবহৃত মনিটরের একটি প্রকার।

৩. LED (Light Emitting Diode): এই প্রযুক্তির মূল ভিত্তি হিসেবে মনিটর তৈরি করা হয়, যা ব্যাকলাইট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

৪. OLED (Organic Light Emitting Diode): এই প্রকারের মনিটরে প্রতিটি পিক্সেল নিজস্ব প্রকাশন করতে পারে, যা বিভিন্ন রঙে দৃশ্য প্রদান করে।

৫. Curved Monitors: এই প্রকারের মনিটরের স্ক্রীন বক্রমূখী হতে পারে, যা বিশেষ অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

৬. Touchscreen Monitors: এই প্রকারের মনিটরে স্ক্রীনে স্পর্শ করে নেবার সুযোগ থাকে, যা নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত হয়।

এই প্রকারের মনিটরে আরও অনেক প্রকারের উপলব্ধ থাকতে পারে যা বিভিন্ন ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

সবচেয়ে জনপ্রিয় মনিটর 

সবচেয়ে জনপ্রিয় মনিটর এই ক্ষেত্রে অনেকটি উল্লেখযোগ্য, কারণ মানুষের পছন্দ বা প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে পরিবর্তণ হতে পারে। কিছু জনপ্রিয় মনিটরের ধরণ হলো:

১. গেমিং মনিটর: গেমারা জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং গেমিং মনিটরের বেশিরভাগ বৈশিষ্ট্য তাদের জন্য অনুপাতিত।

২. উচ্চ রেজোলিউশন মনিটর: গ্রাফিক্স ডিজাইনার, সম্পাদক, এবং মাল্টিমিডিয়া প্রকাশকদের জন্য এই প্রকারের মনিটর জনপ্রিয়।

৩. কার্যাবলম্বী মনিটর: প্রোগ্রামার, অফিস ব্যবহারকারীরা এই ধরনের মনিটর পছন্দ করতে পারেন যারা দীর্ঘদিনের জন্য প্রায় স্ক্রীনে বসে থাকেন।

৪. সব্জেক্টিভভাবে প্রযুক্তিতে নতুন মনিটর প্রকারগুলি আসছে, যেগুলি জনপ্রিয়তা অর্জন করছে যেমনঃ ক্যুর্ভড মনিটর, টাচস্ক্রিন মনিটর, ইত্যাদি।

আপনার ব্যবহারের উদ্দেশ্য এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী, জনপ্রিয় মনিটর পছন্দ করা উচিত। 

 এলইডি মনিটর, এল ই ডি মনিটর
LED monitor 


এলইডি (LED) মনিটর একটি সম্পূর্ণ অন্যত্রিত ধরণের একটি লাইটিং টেকনোলজি ব্যবহার করে যা স্ক্রীনের প্রকাশন সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহার হয়। এই প্রকারের মনিটরের কার্যকারিতা তার বৈশিষ্ট্যের জন্য প্রধানত চর্চার বিষয়।

১. প্রদর্শন গুণমান : LED প্রযুক্তিতে তৈরি এই মনিটর অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং জীবনকালে একটি উচ্চ গুণমানের ছবি প্রদান করে।

২. ব্যাকলাইট প্রযুক্তি : LED মনিটরে ব্যাকলাইট হিসেবে LED ব্যবহার হয়, যা কম ব্যাটারি ব্যবহার করে এবং প্রকাশন এবং কালো লেভেলগুলির বৈশিষ্ট্য সহ বৃদ্ধি প্রদান করে।

৩. পাওয়ার সেভিং : LED প্রযুক্তিতে তৈরি মনিটর অত্যন্ত কম বিদ্যুতে চালিত হয় যা শক্তির সেভিং করে এবং ব্যাটারি ব্যবহার করে প্রস্থানের সময় বাড়ায়।

৪. স্লিম ডিজাইন : LED মনিটর স্লিম ও আকর্ষণীয় ডিজাইন প্রদান করে, যা মনিটর নির্মাতাদের মূল্য কমাতে সাহায্য করে এবং ব্যবহারকারীদের অধিক মধ্যমে স্থান সংরক্ষণ করে।

৫. বাড়তি বৈশিষ্ট্ : LED মনিটর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের সাথে সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা প্রদান করে, যেমন বৃদ্ধি, গ্রেডিয়েন্ট, এবং প্রদর্শন মান।

সুতরাং, LED মনিটর একটি গুণমানের মূল্যায়নের উপায় হিসাবে পরিচিত হয়। এটি বিভিন্ন ব্যবহারের জন্য উপযোগী এবং জনপ্রিয়।


সবচেয়ে জনপ্রিয় মনিটর কোম্পানির, 
বহুল ব্যবহৃত মনিটর,  বেশি ব্যবহার করা মনিটর


সবচেয়ে জনপ্রিয় মনিটরের উপায়ের দিকে তাকানোর জন্য কয়েকটি কোম্পানির মনিটরের তালিকা হলো:

১. এসাস (ASUS)

২. ডেল (Dell)

৩. এইসার (Acer)

৪. এইচপি (HP)

৫. লিজিয়ান (LG)

৬. সাম্সাং (Samsung)

৭. বেনকিউ (BenQ)

৮. এইএমডি (AOC)

৯. ভিও (ViewSonic)

১০. ফিলিপ্স (Philips)

এই কোম্পানির মধ্যে, ব্র্যান্ডের সম্প্রতি জনপ্রিয়তা বা বিশেষ ফিচারের ভিত্তিতে ব্যবহারকারীরা পছন্দ করেন। তবে, ব্র্যান্ডের পছন্দ ব্যক্তিগত এবং ব্যবহারের প্রকারের উপর নির্ভর কর

কম্পিউটার মনিটর ,  মনিটর কম্পিউটার 


কম্পিউটার মনিটরের জন্য একেবারেই সেরা কোম্পানিগুলির মধ্যে কিছু নাম হলো:

১. Dell: Dell একটি প্রমিনেন্ট কম্পিউটার মনিটর নির্মাতা কোম্পানি যা উন্নত ডিজাইন এবং উচ্চ গুণমানের মনিটর তৈরি করে।

২. ASUS: ASUS একটি অন্যত্রিত কম্পিউটার মনিটর নির্মাতা যা গেমিং মনিটর এবং প্রফেশনাল ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন বিকল্প উপস্থাপন করে।

৩. Acer: Acer কম্পিউটার মনিটর উচ্চ গুণমানের মনিটর প্রদান করে যা ব্যবহারকারীদের জন্য ব্যাপক রেঞ্জে উপলব্ধ।

৪. HP: HP একটি অন্যত্রিত নাম যা উচ্চ গুণমানের কম্পিউটার মনিটর উপস্থাপন করে, যা প্রফেশনাল ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

৫. LG: LG পরিষেবার স্বাদে এবং উচ্চ গুণমানের মনিটর প্রদান করে যা ব্যবহারকারীদের জন্য পছন্দ করা হয়।

এই কোম্পানিগুলি সকলেই বিভিন্ন ধরণের মনিটর প্রস্তুত করে এবং ব্যবহারকারীদের ব্যাপক বিকল্প প্রদান করে। ব্যবহারকারীদের পছন্দ এবং প্রয়োজনীয়তা উপর নির্ভর করে তারা মনিটর পছন্দ করতে পারেন।


মনিটরিং বোর্ড, মনিটরিং বোর্ড কি  



মনিটরিং বোর্ড হলো একটি উপায় যাতে সিস্টেমের পারফর্মেন্স, স্থিতি, এবং অপারেশনাল তথ্যগুলি সহজেই মূল্যায়ন করা যায়। এটি কোনও নেটওয়ার্ক, সার্ভার, ডেটাবেস, অ্যাপ্লিকেশন, ওয়েবসাইট, বা অন্যান্য কোনও প্রক্রিয়ার পারফর্মেন্স ও স্থিতির সাথে সম্পর্কিত তথ্য প্রদর্শন করতে পারে

মনিটরিং বোর্ডে অন্যান্য সেটিং অনুসারে নিম্নলিখিত তথ্য দেখা যেতে পারে:

১. সার্ভার স্থিতি: সার্ভারের অবস্থা, প্রক্রিয়াগুলির সংখ্যা, রিসোর্স ব্যবহারের পরিমাণ ইত্যাদি।

২. নেটওয়ার্ক স্থিতি: নেটওয়ার্ক ট্রাফিক, ব্যান্ডউইথ, কানেকশন সংখ্যা, পিং ল্যাটেন্সি ইত্যাদি।

৩. ডেটাবেস স্থিতি: ডেটাবেস কিউ, ডেটা আপডেটের হার, ডেটাবেস কনেকশন সংখ্যা ইত্যাদি।

৪. ওয়েবসাইট স্থিতি: ওয়েবসাইট লোড স্পিড, কোয়ারির সময়, অনুপস্থিতির হার ইত্যাদি।

৫. অ্যাপ্লিকেশন স্থিতি: অ্যাপ্লিকেশন পারফর্মেন্স, অপারেশনাল ত্রুটি, ইভেন্ট লগ ইত্যাদি।

মনিটরিং বোর্ডের মাধ্যমে এই তথ্যগুলি দৃশ্যমান ও সংগ্রহযোগ্য করে সাধারণ ব্যবহারকারীরা সিস্টেমের সমস্যার সঙ্গে দ্রুত পরিচিত হতে পারেন এবং প্রয়োজনে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন।


মনিটর প্রোগ্রাম কি 

মনিটর প্রোগ্রাম হলো একটি সফ্টওয়্যার যা কম্পিউটারের মনিটর সম্পর্কিত তথ্য প্রদর্শন এবং নিয়ন্ত্রণ করে। এই প্রোগ্রামগুলি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, যেমন সার্ভার স্থিতির মনিটরিং, সিস্টেম রিসোর্স মনিটরিং, গেমিং মনিটরিং, ওয়েবসাইট মনিটরিং, ইত্যাদি।

মনিটর প্রোগ্রামের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য নিম্নলিখিত হতে পারে:

১. সিস্টেম রিসোর্স মনিটরিং: CPU ব্যবহার, মেমোরি ব্যবহার, ডিস্ক স্পেস, নেটওয়ার্ক ট্রাফিক ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা।

২. সার্ভার স্থিতির মনিটরিং: সার্ভারের অবস্থা, প্রোসেস স্থিতি, কানেকশন সংখ্যা, ডেটাবেস কিউ ইত্যাদি নিরীক্ষণ করা।

৩. ওয়েবসাইট মনিটরিং: ওয়েবসাইটের লোড স্পিড, প্রতিস্থান স্থিতি, কোনও ত্রুটির পরিশোধ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা।

৪. গেমিং মনিটরিং: গেমের ফ্রেম রেট, ল্যাগ টাইম, সংযোগের জন্য পিং ল্যাটেন্সি ইত্যাদি নিরীক্ষণ করা।

মনিটর প্রোগ্রাম সম্প্রতি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে উপলব্ধ এবং সাধারণত নেটওয়ার্ক বা কম্পিউটারের স্থিতি সহ প্রোগ্রাম ইন্সটল করার মাধ্যমে ব্যবহার করা যায়।

মনিটরের স্কিন কে কি বলে, মনিটরের স্কিন এর কাজ কি 

মনিটরের স্কিন হলো তার বাহিত পরিপ্রেক্ষিতপ্রকাশ পানোর জন্য ব্যবহৃত সাজবলতা বা কভারং উপাদান। এটি মনিটরের পৃষ্ঠার সামগ্রিক অবস্থানের দেখা যায় এবং অনুসারে মনিটরটি উপযুক্ত এবং আকর্ষণীয় মুখামুখি করা যায়।

মনিটরের স্কিনের মূল কাজ হলো:

১. সুরক্ষা : মনিটরের স্কিন মূলত মনিটরের প্রোটেকশন দেয় এবং পৃষ্ঠাটি আপনার সম্পদের কাজ করতে সহায়ক হয়।

২. স্থিতিশীলতা : এটি মনিটরের আকার, আকার, এবং উপস্থাপন প্রস্তুত করে যা মনিটরটি ব্যবহারকারীর কাজের সুবিধার জন্য উপযুক্ত করে।

৩.  স্টাইল : মনিটরের স্কিন মনিটরটির উপর একটি আকর্ষণীয় এবং আধুনিক মুখামুখি তৈরি করে যাতে ব্যবহারকারীরা আনন্দ নিতে পারেন।

৪. প্রাসংগিকতা : মনিটরের স্কিন মনিটরটির ব্যবহারের প্রাসংগিকতা প্রদান করে যাতে ব্যবহারকারীরা কাজ করতে সহায়ক হয়।

সম্পূর্ণ ভাবে, মনিটরের স্কিন মনিটরের পৃষ্ঠার বাহিত দেখার অভ্যন্তরীণ বিন্যাস এবং আকর্ষণীয়তা বৃদ্ধি প্রদান করে।


মনিটর এর ব্যবহার,  মনিটর যে কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় 


মনিটরের ব্যবহার অনেক বিভিন্ন ক্ষেত্রে হতে পারে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

১. কম্পিউটার ব্যবহার : মনিটর একটি কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি উইন্ডোজ অথবা ম্যাকিন্টশ অপারেটিং সিস্টেমের সাথে সংযুক্ত করে ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।

২. গেমিং : গেমিং মনিটর গেমারদের কাছে চলাচলের গেম প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বেশি প্রস্তুতিশীলতা, উচ্চ রেফ্রেশ রেট, আরও ভাল কালার গ্রেডিয়েশন এবং প্রস্থতা প্রদান করে।

৩. মাল্টিমিডিয়া বা এন্টারটেইনমেন্ট : মনিটর এন্টারটেইনমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন মুভি দেখা, ভিডিও সম্পাদনা, ওয়েব সার্ফিং, ইত্যাদি।

৪. বাজারিং অথবা বিজ্ঞাপন : কোনও দোকান, অফিস, বা পাবলিক স্থানে ব্যবহারের জন্য মনিটর ব্যবহার হয় বাজারিং অথবা বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য।

৫. সিনেমা থিয়েটার বা প্রোজেক্টর : মনিটর সিনেমা থিয়েটারের বা প্রোজেক্টরের সাথে সংযুক্ত করে প্রোজেক্টরের একটি প্রাকৃতিক আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয় যেখানে বড় চিত্র দেখা যায়।

এইভাবে, মনিটরের ব্যবহার একাধিক উদ্দেশ্যে হতে পারে এবং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী প্রকারভেদে করা যায়। সাধারণত, মনিটর একটি প্রাথমিক উপাদান যা কম্পিউটার ব্যবহার ও চিত্র প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।



মনিটর ব্যবহারের নিয়ম ,  
মনিটর ব্যবহার করার নিয়ম 


মনিটর ব্যবহারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম নিম্নলিখিত হতে পারে:

১. উপযুক্ত আলোকিত পরিবেশ : মনিটর ব্যবহার করার সময় উপযুক্ত আলোকিত পরিবেশ নিশ্চিত করুন। অধিক উজ্জ্বল বা অপ্রয়োজনীয় আলো ব্যবহার করবেন না।

২. স্ক্রিনের দূরত্ব সংরক্ষণ : স্ক্রীনের থেকে অপ্রয়োজনীয় দূরত্বে থাকা ভালো। স্ক্রীনে অধিক কাজ করতে সময়ের বেশি সময় পরিমিত করুন এবং নিরাপদে বসার পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করুন।

৩. স্ক্রিনের সাফাই : স্ক্রীন পর্যাপ্ত নিখুঁত ক্লিনিং সময় সময়ে পাতা দিন যাতে এটি সাফল্যের সাথে প্রদর্শন করে।

৪. উচ্চ রেজোলিউশন এবং স্ক্রিন সাইজ : কাজের জন্য সঠিক স্ক্রিন সাইজ এবং রেজোলিউশন নির্ধারণ করুন। বিশেষ করে, যদি আপনি দীর্ঘ সময় ধরে স্ক্রীন দেখতে থাকেন তবে স্ক্রিনের সাইজ এবং রেজোলিউশন কাজের দিকে অবশ্যই মেয়াদ করে নিন।

৫. স্ক্রিন সেটিংস নিরাপদ করুন : স্ক্রিন সেটিংস এবং ব্রাইটনেস পালন করুন যেন স্ক্রীন ব্যবহারকারীর চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

৬. বিশ্রাম নিন : দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সময়ে, নিয়মিতভাবে ছোট বিশ্রাম নিন এবং চোখের মসৃণতা পরীক্ষা করুন।

এই নিয়মগুলি মনিটর ব্যবহারের সঠিক পথ নিশ্চিত করে যান এবং স্বাস্থ্যকর এবং কার্যকর প্রদর্শন নিশ্চিত করে।

নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। 

এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন । 

প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে। 

আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit